আমাদের আজকের আলোচনার বিষয় রাঙ্গামাটি জেলার দর্শনীয় স্থান, রাঙ্গামাটি জেলা বাংলাদেশের ৮টি বিভাগের মধ্যে চট্টগ্রাম বিভাগের অন্তর্গত । রাঙামাটি বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার প্রশাসনিক সদর দফতর। এটি পার্বত্য চট্টগ্রামের রাজধানী শহরও। চট্টগ্রাম থেকে ৭৭ কিলোমিটার (৪৮ মা) দূরে রাঙ্গামাটি। কাপ্তাই হ্রদের পশ্চিম তীরে এই জনপদটি অবস্থিত। রাঙ্গামাটি একটি পর্যটন গন্তব্য কারণ এটির প্রাকৃতিক দৃশ্য, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, হ্রদ,উদ্ভিদ এবং প্রাণীজগৎ, দেশীয় যাদুঘর, ঝুলন্ত সেতু ইত্যাদি রয়েছে।

রাঙ্গামাটি জেলার দর্শনীয় স্থান:-
| # | শিরোনাম | স্থান | কিভাবে যাওয়া যায় | যোগাযোগ |
| ১ | আর্যপুর ধর্মোজ্জল বনবিহার | আর্যপুর, বাঘাইছড়ি, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে নৌপথে লঞ্চযোগে অথবা সড়কপথে বাঘাইছড়ি যাওয়া যায়। রিজার্ভ বাজার লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে ১০.৩০ ঘটিকার মধ্যে লঞ্চ ছাড়ে। ভাড়া জনপ্রতি ১৪০-২০০ টাকা। সময় লাগে ৫-৬ ঘন্টা। বাস টার্মিনাল থেকে সকাল ৭.৩০ থেকে ৮.৩০ ঘটিকার মধ্যে বাস ছাড়ে, ভাড়া জনপ্রতি ২০০ টাকা। সময় লাগে ৬-৭ ঘন্টা। এছাড়াও চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি বাঘাইছড়ি যাওয়া যায় অথবা খাগড়াছড়ি হয়েও যাওয়া সম্ভব। ঢাকা থেকেও সরাসরি বাঘাইছড়ি যাওয়া যায়। বাঘাইছড়ি থেকে মোটর সাইকেল অথবা সিএনজি করে এই বনবিহারে পৌঁছানো যায়। | 0 |
| ২ | উপজাতীয় টেক্মটাইল মার্কেট | তবলছড়ি, রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-শহরের যে কোন স্থান থেকে অত্যন্ত সহজেই এখানে যাওয়া যায়। অটোরিক্মা বা প্রাইভেট গাড়ি ইত্যাদি যাতায়াত মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে। দূরত্ব অনুযায়ী ভাড়া পড়বে। | 0 |
| ৩ | উপজাতীয় যাদুঘর | রাঙ্গামাটি সদর | যাদুঘরটি সকলের জন্য উম্মুক্ত। | 0 |
| ৪ | ঐতিহ্যবাহী চাকমা রাজার রাজবাড়ি | রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পাবর্ত্য জেলা। | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-অটোরিক্মা কিংবা প্রাইভেট গাড়িযোগে কে.কে.রায় সড়ক হয়ে হ্রদের এই পাশে যেতে হবে। অতঃপর নৌকাযোগে হ্রদ পার হয়ে রাজবাড়িতে যাওয়া যাবে। কাপ্তাই হ্রদের মাধ্যমে নৌপথেও এ স্থানে আসা যায়। | 0 |
| ৫ | ওয়াগ্গা চা এস্টেট | ওয়াগ্গাছড়া, কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা) বাস/মাইক্রো/অটোরিক্মা/ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাসযোগে কাপ্তাই যাওয়া যায়। কাপ্তাই উপজেলার বড়ইছড়ি নামক স্থানে নামতে হবে। এখানে নেমে ওয়াগ্গাছড়া চা এস্টেট এর নৌকাযোগে কর্ণফুলি নদী পার হয়ে ওয়োগ্গাছড়া চা বাগান যেতে হবে। | 0 |
| ৬ | কর্ণফুলি পানি বিদ্যুৎ কেন্দ্র | চন্দ্রঘোনা, কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা)। বাস, মাইক্রো, অটোরিক্মা, ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাস/মাইক্রোযোগে কাপ্তাই/চন্দ্রঘোনা যাওয়া যায়। কাপ্তাই রিপিডিবি রিসিপশন গেইট হতে অনুমতি নিয়ে স্পীওয়ে দেখতে যেতে হবে। | 0 |
| ৭ | কর্ণফুলী পেপার মিলস্ লিমিটেড | চন্দ্রঘোনা, কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ- রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা)। বাস, মাইক্রো, অটোরিক্সা, ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাস/মাইক্রোযোগে কাপ্তাই/চন্দ্রঘোনা যাওয়া যায়। এর চন্দ্রঘোনা পেপার মিল ১নং গেটে যেতে হবে। | 0 |
| ৮ | কাট্টলী বিল | কাট্টলী বিল, লংগদু, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে নৌপথে লংগদু যাওয়ার পথে কাট্টলরি বিল পাওয়া যায়। রিজার্ভ বাজার লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে ১০.৩০ ঘটিকার মধ্যে লঞ্চ ছাড়ে। ভাড়া জনপ্রতি ৯০-১৫০ টাকা। সময় লাগে ৩-৪ ঘন্টা। লংগদু সদর হতেও নৌকাযোগে কাট্টলীর বিলে পৌঁছানো যায়। | 0 |
| ৯ | কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান | কাপ্তাই উপজেলা | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা) বাস, মাইক্রো, অটোরিক্সা, ইঞ্চিন চালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাস/মাইক্রো বাসযোগে কাপ্তাই যাওয়া যায়। কাপ্তাই নতুন বাজার যাওয়ার আগে কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান গেটে নামতে হবে। | 0 |
| ১০ | কাপ্তাই লেক | কাপ্তাই উপজেলা | নৌ-ভ্রমণের জন্য রিজার্ভ বাজার, তবলছড়ি ও পর্যটন ঘাটে ভাড়ায় স্পীড বোট ও নৌযান পাওয়া যায়। যার ভাড়ার পরিমাণ ঘন্টা প্রতি স্পীড বোট ঘন্টায় ১২০০-১৫০০/- এবং দেশীয় নৌযান ৫০০-৮০০/- টাকা। |

| ১১ | চিৎমরম বৌদ্ধ বিহার | কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ- রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা)। বাস, মাইক্রো, অটোরিক্সা, ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল হতে বাস অথবা চট্টগ্রামস্থ কাপ্তাই রাস্তার মাথা হতে সিএনজি যোগে কাপ্তাই চিৎমরম কিয়াং ঘাটে নামতে হবে। কিয়াং ঘাট নেমে নৌকাযোগে কর্ণফুলি নদী পার হয়ে কোয়ার্টার কি.মি. গেলেই চিৎমরম বৌদ্ধ বিহার চোখে পড়বে। | 0 |
| ১২ | জেলা প্রশাসকের বাংলো | রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পাবর্ত্য জেলা। | শহরের যে কোন জায়গা হতে অটোরিক্মা বা প্রাইভেট গাড়ি বা নৌপথে রাঙ্গামাটি ডিসি বাংলোতে যাওয়া যাবে। | 0 |
| ১৩ | ঝুলন্ত ব্রিজ | তবলছড়ি ডিয়ার পার্ক, তবলছড়ি, রাঙ্গামাটি। | রাঙ্গামাটি শহরের তবলছড়ি হয়ে সড়ক পথে সরাসরি ‘পর্যটন কমপ্লেক্সে’ যাওয়া যায়। এখানে গাড়ি পার্কিং-য়ের সুব্যবস্থা রয়েছে। যারা ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সার্ভিস বাসে করে আসবেন তাদের তবলছড়িতে নেমে অটোরিক্সাযোগে রিজার্ভ করে (ভাড়ার পরিমাণ আনুমানিক ৮০-১০০/-) যেতে হবে। | ব্যবস্থাপক, পর্যটন কর্পোরেশন, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। |
| ১৪ | টুকটুক ইকো ভিলেজ | জেলা সদরের বালুখালী ইউনিয়নের কিল্ল্যামুড়া এলাকা | রাঙামাটি শহর থেকে টুক টুক ইকো ভিলেজে যাওয়ার জন্য শহরের রিজার্ভ বাজারের শহীদ মিনার এলাকা থেকে রয়েছে নিজস্ব বোটের ব্যবস্থা। জনপ্রতি ভাড়া ২০ টাকা। | 0 |
| ১৫ | ডলুছড়ি জেতবন বিহার | জেতবন, লংগদু, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে নৌপথে লঞ্চযোগে লংগদু যাওয়া যায়। রিজার্ভ বাজার লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে ১০.৩০ ঘটিকার মধ্যে লঞ্চ ছাড়ে। ভাড়া জনপ্রতি ৯০-১৫০ টাকা। সময় লাগে ৩ থেকে ৪ ঘন্টা। লংগদু সদর হতে মোটর সাইকেল যোগে এই বিহারে পৌঁছানো যায়। ভাড়া জনপ্রতি ১০০ টাকা। | 0 |
| ১৬ | তিনটিলা বনবিহার | লংগদু, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি থেকে নৌপথে লঞ্চযোগে লংগদু যাওয়া যায়। রিজার্ভ বাজার লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে ১০.৩০ ঘটিকার মধ্যে লঞ্চ ছাড়ে। ভাড়া জনপ্রতি ৯০-১৫০ টাকা। সময় লাগে ৩-৪ ঘন্টা। লংগদু সদর হতে মোটর সাইকেলযোগে অথবা পায়ে হেঁটে এই বিহারে পৌঁছানো যায়। | 0 |
| ১৭ | ন-কাবা ছড়া ঝর্ণা | ন-কাবা ছড়া, বিলাইছড়ি, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-ঢাকা থেকে শ্যামলী, মডার্ণ ও এস আলম বাসে করে কাপ্তাই এসে কাপ্তাই জেটিঘাটস্থ লঞ্চঘাট থেকে ইঞ্জিনবোটে করে বিলাইছড়ি আসবেন। বন্দরনগরী চট্টগ্রাম থেকে ৩/৪ ঘন্টার মধ্যে বিলাইছড়ি আসা যায়। কেউ চট্টগ্রাম থেকে বিলাইছড়ি আসলে বহদ্দারহাট বাস টার্মিনাল থেকে প্রথমত কাপ্তাই জেটিঘাটে আসবেন। প্রতিদিন সাড়ে ৭ টায় রাঙ্গামাটির তবলছড়ি ঘাট থেকে ইঞ্জিনবোট যাত্রী নিয়ে সকাল ১০টার মধ্যে বিলাইছড়ি পৌছেঁ। ওই বোটটি আবার বিলাইছড়ি থেকে দুপুর ২টার মধ্যে রাঙ্গামাটির উদ্দেশ্যে ছাড়ে। বিলাইছড়ি সদরস্থ লঞ্চঘাট নতুবা নলছড়ি নামক স্থান থেকে ইঞ্জিনবোটে করে বিলাইছড়ি ডেবারা মাথায় এসে ওখান থেকে ন-কাবা ছড়া ঝর্ণায় যেতে হবে। | 0 |
| ১৮ | নৌ বাহিনীর পিকনিক স্পট | কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ- রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা)। বাস, মাইক্রো, অটোরিক্সা, ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাস বা অটোরিক্মা বা অন্য কোন পরিবহনযোগে কাপ্তাই নৌ বাহিনীর বা নৌ জা শহীদ মোয়াজ্জেম পিকনিক স্পটে যাওয়া যায়। | 0 |
| ১৯ | পেদা টিং টিং | কাপ্তাই হ্রদ | রাঙ্গামাটির রিজার্ভ বাজার, পর্যটন ঘাট ও রাংগামাটি বিভিন্ন স্থান থেকে স্পীড বোট ও নৌ-যানে করে সহজেই যাওয়া যায়। | 0 |
| ২০ | ফুরমোন পাহাড় | রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পাবর্ত্য জেলা। | শহর থেকে অটোরিক্সা কিংবা অন্য কোন মটরগাড়ি যোগে পাহাড়ের পাদস্থলে যাওয়া যাবে। পরে হেটে পাহাড়ে উঠতে হবে। | 0 |

| ২১ | বনশ্রী পর্যটন কমপ্লেক্ম | বড়ইছড়ি, কাপ্তাই, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ- রাঙ্গামাটি থেকে জল ও স্থল উভয় পথেই কাপ্তাই যাওয়া যায় (সময় লাগে ১ থেকে ২ ঘন্টা)। বাস, মাইক্রো, অটোরিক্সা, ইঞ্জিনচালিত বোটযোগে যাওয়া যায়। চট্টগ্রাম বহদ্দারহাট হতেও বাসযোগে যাওয়া যায়। কাপ্তাই যাওয়ার আগে বড়ইছড়ি পার হয়ে ওয়াগ্গাছড়া বনশ্রী পর্যটন কমপ্লেক্মে নামতে হবে। | 0 |
| ২২ | বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রউফ এর সমাধিস্থল | বুড়িঘাট, নানিয়ারচর, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। | রাঙ্গামাটি ও নানিয়ারচর হতে লঞ্চযোগে সরাসরি যাতায়াত করা যায়। নানিয়ারচরের বুড়িঘাটে এই সমাধিস্থল অবস্থিত। সময় লাগবে ১/২ ঘন্টা। | 0 |
| ২৩ | বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্সেনায়েক মুন্সী আব্দুর রউফ স্মৃতি ভাস্কর্য | সাপছড়ি, সদর, রাংগামাটি। | রাংগামাটি চট্টগ্রাম সড়ক সংলগ্ন সাপছড়ি নামক স্থানে অবস্থিত। সদর উপজেলা থেকে আটো রিক্সা এবং চট্টগ্রামগামী বিভিন্ন যানের মাধ্যমে উক্ত স্থানে যাওয়া যায়।এখানে বিভিন্ন পর্যটক শীতকালীন সমযে ভিড় জমায়। | 0 |
| ২৪ | বেতবুনিয়া ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র | কাউখালী, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-চট্টগ্রাম থেকে রাঙ্গামাটির বাসযোগে বেতবুনিয়া যাওয়া যায়। রাঙ্গামাটি থেকে বাসে অথবা সিএনজি করে বেতবুনিয়ায় পৌঁছানো যায়। | 0 |
| ২৫ | যমচুক | বন্দুক ভাংগা ইউনিয়ন | রাংগামাটি জেলা সদর থেকে দেশীয় ইঞ্জিন বোটে খারিক্ষ্যং, ত্রিপুরাছড়া এবং মাচ্চ্যাপাড়া হয়ে প্রায় ৪ ঘন্টা পায়ে হেটে যমচুক এলাকা যাওয়া যায়। যমচুগ এলাকাটি থেকে পুরো বন্দুক ভাংগা এলাকা অবলোকন করা যায়। | 0 |
| ২৬ | রাঙ্গামাটি-কাপ্তাই সংযোগ সড়ক | রাঙ্গামাটি ও কাপ্তাই এর মাঝে | রাঙ্গামাটি থেকে কাপ্তাই যাওয়ার নতুন সড়ক এটি। অটোরিক্মা/মাইক্রো দিয়ে যাওয়ার সময় ই সড়কের চারপাশের দৃশ্য উপভোগ করা য়ায়। এছাড়া চট্টগ্রাম থেকে নিজস্ব বা ভাড়া গাড়িতে করে এই সড়ক দিয়ে রাঙ্গামাটি আসা যায়। | 0 |
| ২৭ | রাঙ্গামাটি-কাপ্তাই সংযোগ সেতু | রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। | রাঙ্গামাটি থেকে তবলছড়ির আসামবস্তি হয়ে এই সেতুতে যাওয়া যায়। | 0 |
| ২৮ | রাজবন বিহার | রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পাবর্ত্য জেলা। | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-টিটিসি রোড দিয়ে কিংবা রাঙ্গামাটি জিমনেসিয়াম এর পাশের রাস্তা দিয়ে অটোরিক্মা কিংবা প্রাইভেট গাড়ি কিংবা অন্য কোন মটরযানে রাজবন বিহারে যাওয়া যায়। নৌপথে বিভিন্ন বোটযোগেও এখানে যাওয়া যায়। | 0 |
| ২৯ | রাজস্থলী ঝুলন্ত সেতু | নারামূখ মারমা পাড়া, রাজস্থলী, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-রাঙ্গামাটি ও চট্টগ্রাম হতে বাস/মাইক্রোযোগে রাজস্থলী যাওয়া যাবে। রাজস্থলী সদরে এই সেতুর অবস্থান। | 0 |
| ৩০ | সাজেক ভ্যালী | বাঘাইছড়ি উপজেলা সদরে উপজেলা রেস্ট হাউস ও আবাসিক হোটেলে থাকা ও খাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। | রাঙ্গামাটি থেকে নৌপথে লঞ্চযোগে অথবা সড়কপথে বাঘাইছড়ি যাওয়া যায়। রিজার্ভ বাজার লঞ্চঘাট থেকে প্রতিদিন সকাল ৭.৩০ থেকে ১০.৩০ ঘটিকার মধ্যে লঞ্চ ছাড়ে। ভাড়া জনপ্রতি ১৪০-২০০ টাকা। সময় লাগে ৫-৬ ঘন্টা। বাস টার্মিনাল থেকে সকাল ৭.৩০ থেকে ৮.৩০ ঘটিকার মধ্যে বাস ছাড়ে, ভাড়া জনপ্রতি ২০০ টাকা। সময় লাগে ৬-৭ ঘন্টা। এছাড়াও চট্টগ্রাম থেকে সরাসরি বাঘাইছড়ি যাওয়া যায় অথবা খাগড়াছড়ি হয়েও যাওয়া সম্ভব। ঢাকা থেকেও সরাসরি বাঘাইছড়ি যাওয়া যায়। বাঘাইছড়ি থেকে জীপ (চাদেঁর গাড়ি) অথবা মোটর সাইকেলে সাজেক ভ্যালীতে পৌঁছানো যায়। | 0 |
| ৩১ | সুবলং ঝর্ণা | থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থাঃ- রাঙ্গামাটি জেলা সদরে পর্যটন হলিডে কমপ্লেক্ম ও বিভিন্ন মানসম্মত হোটেলে থাকা ও খাওয়ার সুব্যবস্থা রয়েছে। | রাঙ্গামাটির রিজার্ভ বাজার, পর্যটন ঘাট ও রাংগামাটি শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে স্পীড বোট ও নৌ-যানে করে সহজেই সুবলং যাওয়া যায়। যার ভাড়ার পরিমাণ ঘন্টা প্রতি স্পীড বোট ঘন্টায় ১২০০-১৫০০/- এবং দেশীয় নৌযান ৫০০-৮০০/- টাকা। | রাঙ্গামাটির রিজার্ভ বাজার, পর্যটন ঘাট ও রাংগামাটি শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে স্পীড বোট ও নৌ-যানে করে সহজেই সুবলং যাওয়া যায়। যার ভাড়ার পরিমাণ ঘন্টা প্রতি স্পীড বোট ঘন্টায় ১২০০-১৫০০/- এবং দেশীয় নৌযান ৫০০-৮০০/- টাকা। |
আরও পড়ুনঃ

১ thought on “রাঙ্গামাটি জেলার দর্শনীয় স্থান”